বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪, ঢাকা

এয়ারপোর্টে যেসব জিনিস ফ্রিতে পাওয়া যায়

এভিয়েশন ডেস্ক
প্রকাশিত: ২০ মে ২০২২, ১২:০৮ পিএম

শেয়ার করুন:

এয়ারপোর্টে যেসব জিনিস ফ্রিতে পাওয়া যায়

এয়ারপোর্ট বা বিমানবন্দরে যাত্রীদের সুবিধার জন্য নানা ধরনের ব্যবস্থা থাকে। এর মধ্যে কিছু পরিষেবা মেলে একদম ফ্রিতে। কোনটার জন্য আবার পয়সা খরচ করতে হয়। মধ্যবিত্তের অনেকেই এয়ারপোর্টে গিয়ে এসব ফ্রি সেবা খোঁজেন। শিক্ষার্থীরাও চান এয়ারপোর্টের বিনামূল্যের সেবা উপভোগ করতে। কিছু সেবা এখানে বসে উপভোগ করা যায়। কিছু জিনিস বাড়িতে নিয়ে যাওয়া যায়। জানুন এসব সেবা ও জিনিস সম্পর্কে। 

বিশুদ্ধ পানি


বিজ্ঞাপন


প্রত্যেক এয়ারপোর্টেই পানির ব্যবস্থা থাকে। সেখান থেকে চাইলে নিজের বোতলে পানি ভরে নিতে পারেন। এর জন্য কাউকে কোনও খরচ করতে হয় না। বিমান বন্দরে সেন্সরযুক্ত পানীয় জলের ব্যবস্থা থাকে।

পোষ্যের শৌচাগার

অনেকেই নিজের পোষ্যকে নিয়ে বিমান যাত্রা করেন। দিন দিন সংখ্যাটা বাড়ছে। তাই আজকাল বেশিরভাগ বিমান বন্দরেই পোষ্যের শৌচাগারের ব্যবস্থা রাখা হয়। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তা হয় বন্দরের বাইরে। পোষ্যকে নিয়ে শুধু বাইরে যেতে হয়। এর জন্য কোনও খরচ হয় না।

airportলাগেজ ট্যাগ


বিজ্ঞাপন


অভিজ্ঞ যাত্রী মাত্রই জানেন যে বিমান বন্দরে একাধিক লাগেজ ট্যাগ বিনামূল্যে পাওয়া যায়। তাই যাত্রীদের সঙ্গে একাধিক ব্যাগ থাকলে চেনার সুবিধার জন্য লাগেট ট্যাগ আটকে নিজের নাম লিখে দিতে পারেন।

ইন্টারনেট কানেকশন

বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরেই ফ্রি ওয়াই ফাই থাকে। বলাবাহুল্য এর জন্য কোনও পাসওয়ার্ড লাগে না। সরাসরি ইন্টারনেট কানেকশন পাওয়া যায়।

​প্রাথমিক চিকিৎসা

বিনামূল্যে প্রাথমিক চিকিৎসা মেলে বিমান বন্দরে। হঠাৎ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে, হাত পা কেটে গেলে, পেটের সমস্যা বা অন্য কোনও শারীরিক সমস্যা হলেই বিমান বন্দরের পক্ষে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এর জন্য কোনও টাকা দিতে হয় না। তাই প্লেনে কেটে গেলে বা অন্য কোনও শারীরিক সমস্যা হলে ফ্লাইট অ্যাটেন্ডেন্টকে বলুন। তিনি আপনাকে প্রাথমিক চিকিৎসায় সাহায্য করবেন।

air portকম্বল ও মোজা

বিমানের ভিতরের তাপমাত্রা সময়ই কম থাকে। বিমান ছাড়ার খানিকক্ষণ পরেই হালকা ঠান্ডা লাগতে শুরু করে। আর গন্তব্যস্থল যাওয়ার সময় বেশি হলে ঠান্ডা আরও বাড়ে। সেক্ষেত্রে অনেকেরই অসুবিধা হতে পারে। বিশেষ করে অসুস্থ, বয়স্ক এবং ছোটোদের। তখন বিমান পরিচালনাকারী সংস্থা বিনামূল্যে যাত্রীকে কম্বল এবং মোজা দেয়। তবে করোনা মহামারি চলাকালীন এসব দেওয়া বন্ধ হয়।

কীটনাশক ওয়াইপ

বিমানের ভিতরে ধুলাবালি, ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি প্রতিরোধ করতে যাত্রীদের বিনামূল্যে স্যানিটাইজার দেওয়া হয়। বর্তমানে মাস্ক এবং ফেস শিল্ডও দেওয়া হয়। এর জন্য আলাদা করে কোনও টাকা দিতে হয় না। এছাড়াও যাত্রীরা চাইলেই ডিসইনফেক্টিং ওয়াইপ দেওয়া হয়। খাওয়ার আগে এই ওয়াইপ চেয়ে নেওয়া উচিত। 

এজেড

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর