মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪, ঢাকা

অ্যান্টিলক ব্রেকিং সিস্টেমের যত স্কুটার

অটোমোবাইল ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২৩, ০৭:৩০ এএম

শেয়ার করুন:

অ্যান্টিলক ব্রেকিং সিস্টেমের যত স্কুটার

এবিএস বা অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম অত্যন্ত জরুরি এবং কাজের ফিচার। যে কোনো টু হুইলারের ব্রেকিং উন্নত করতে সাহায্য করে এই বৈশিষ্ট্য। ভেজা পিচ্ছিল রাস্তা হোক অথবা অনুর্বর জমি যেকোনো জায়গায় দুর্দান্ত ব্রেকিং দেয় এবিএস। তবে বাজারে বিক্রি হওয়া বেশিরভাগ স্কুটারে এই সুবিধা পাওয়া যায় না। যদিও এর পেছনে রয়েছে বিশেষ কারণ।

আসলে বাজারে বিক্রি হওয়া অধিকাংশ স্কুটার ১৫০ সিসির কম হয় তাই এই সুবিধাটি যোগ করে না প্রতিষ্ঠানগুলো। কিন্তু বেশ কিছু ১৫০ সিসির বেশি স্কুটার রয়েছে যেখানে অ্যান্টিলক ব্রেকিং সিস্টেম পাবেন। এককথায় মোটরসাইকেলের সমান শক্তি দেবে স্কুটারগুলো। একনজরে দেখুন সেই ৫ মডেল।


বিজ্ঞাপন


ভেসপা ভিএক্সএল ১৫০

এতে রয়েছে ১৪৯ সিসি ইঞ্জিন যা সর্বোচ্চ ১০.৭৯ পিএস শক্তি তৈরি করে। লুকের ক্ষেত্রে স্কুটারটি দারুণ আকর্ষণীয় সেই সঙ্গে উপস্থিত ফাটাফাটি ব্রেকিং। ডিস্ক ব্রেকের সঙ্গে এতে রয়েছে সিঙ্গেল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম। এছাড়া ডিজিটাল কনসোল, ইউএসবি পোর্ট, এলইডি হেডলাইট ফিচার্স স্কুটারটিকে আরো পরিপূর্ণ করে তোলে।

scooterইয়ামাহা অ্যারোক্স ১৫৫

​ইয়ামাহা যে স্কুটারগুলো বিক্রি করে তার মধ্যে এটি একমাত্র স্কুটার যেখানে পাবেন সিঙ্গেল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম। এই স্কুটারের ইঞ্জিন রয়েছে ১৫৫ সিসির ইঞ্জিন। যা মাইলেজ দেয় ৪৮ কিলোমিটার। সামনের চাকায় রয়েছে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনের চাকায় ড্রাম ব্রেক। স্কুটারে মিলবে ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি, ডিজিটাল স্পিডোমিটার এবং এলইডি হেডলাইট। 


বিজ্ঞাপন


অ্যাপ্রিলা এসএক্সআর ১৬০

সিঙ্গেল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম পাওয়া যায় এপ্রিলিয়ার এই স্কুটারে। এবিএস ছাড়াও স্কুটির সামনের চাকায় রয়েছে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে চাকায় ড্রাম ব্রেক। ফিচার্স রয়েছে ডিজিটাল স্পিডোমিটার, ইউএসবি চার্জিং পোর্ট, এলইডি হেডলাইট এবং এলইডি টার্ন সিগন্যাল ল্যাম্প। স্কুটারের কার্ব ওয়েট ১২৯ কেজি।

scooterঅ্যাপ্রিলা এসআর ১৬০

প্রতিষ্ঠানটি আরো একটি মডেল রয়েছে এআর ১৬০। যেখানে মিলবে সিঙ্গেল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম। রয়েছে সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন যা সর্বোচ্চ ১১.২৭ পিএস শক্তি উৎপাদন করে। স্কুটারের সামনের চাকায় রয়েছে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনের চাকায় ড্রাম ব্রেক। ফুয়েল ক্যাপাসিটি পাবেন ৬ লিটার। ফিচার্স রয়েছে ডিজিটাল স্পিডোমিটার এবং ট্রিপমিটার।

কিওয়ে সিক্সটিস ৩০০আই

এবিএস সুবিধাসহ স্কুটারের মধ্যে আরো একটি ভালো বিকল্প কিওয়ে সিক্সটিস ৩০০ আই মডেল। তবে তালিকায় থাকা স্কুটিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় ইঞ্জিন রয়েছে এতে ২৭৮ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার। পাশাপাশি এতে সিঙ্গেল চ্যানেল নয়, রয়েছে ডুয়াল চ্যানেল এবিএস। স্কুটির দুই চাকাতেই রয়েছে ডিস্ক ব্রেক, আছে ডিজিটাল ট্রিপমিটার এলইডি লাইট।

এজেড

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর